‘সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সংলাপের বিকল্প কিছু হতে পারেনা’: বিএসপি চেয়ারম্য
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট,
ঢাকা: সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সংলাপের বিকল্প কিছু হতে পারেনা বলে মন্তব্য করেছেন লিবারেল ইসলামিক জোট ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান শাহজাদা ড.সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী।
তিনি বলেন, কেউ যদি শর্ত দিয়ে সংলাপে বসতে চায় তাহলে সেটা ঠিক হবেনা। তাকে শর্ত ছাড়া সংলাপে বসতে হবে। সবাই মিলে ঠিক করতে হবে কি করলে এই সমস্যার সমাধাণ করা যায়। সুস্থ ধারার রাজনীতি করতে চাইলে আমাদের সুস্থ চিন্তা করতে হবে। আগামী নির্বাচনের সংকট দুর করতে আমরা সব রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে বসে কথা বলার জন্য প্রস্তুত আছি। জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করার জন্য সকল রাজনৈতিক দলের কাজ করা উচিত।
মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘লিবারেল ইসলামিক জোটের উদ্যোগে বর্তমান রাজনৈতিক সহিংসতা ও সংকট নিরসনে করণীয় শীর্ষক’ গোলটেবিল আলোচনা সভায় সভাপতিত্বের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি’র চেয়ারম্যান শাহজাদা ড.সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী বলেন, বর্তমান বাংলাদেশ একটা বিশেষ সময় পার করছে, নির্বাচনকে সামনে রেখে। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সংলাপের বিকল্প কিছু হতে পারেনা। আর এভাবে যদি সহিংসতা চলতে থাকে তাহলে পৃথিবীতে অরাজগতা দিন দিন বারতে থাকবে। তাই আমাদের সমস্যাগুলো আমাদেরই সমাধান করতে হবে। এখানে বিদেশী রাষ্ট্রগুলোর উদ্বেগ থাকতে পারে কিন্তু সমস্যা আমাদেরই করতে হবে।
ড.সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ বলেন, ‘বিরোধী দলগুলো যারা অবরোধ করছে তাদের কারণে বাজার সিন্ডিকেটরা পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে। তাহলে এই অবরোধ কি জনগণের পক্ষে গেল? তাই মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য নাগালের মধ্যে আনতে হলে এই ধরনের কর্মসূচি থেকে বেরহয়ে আসতে হবে। জনগণের পক্ষে থেকে কাজ করতে হবে। ‘
ছোট দলগুলো যেন অংশগ্রহণ মূলক নির্বাচনে অংশ নিতে পারে সে জন্য নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা শেষ হবার আগে কিছু নির্বাচনী সংস্কার করার আহবান জানিয়েছেন শিক্ষাবিদ নাজমুল আহসান কলিম উল্লাহ। তিনি বলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা আটক অবস্থায় আছে। তাদের সাথে সংলাপ করতে হলে ভার্চুয়ালি করতে হবে। যা সম্ভব নয় আক্ষরিক অর্থে। পাশাপাশি আগামী ২৯ জানুয়ারির মধ্যে সকল নির্বাচনী কার্যক্রম শেষ করতে হবে বলে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছেন। তবে তাদের ক্ষমতা শেষ হবার আগে কিছু সংস্কার করতে হবে। প্রতি পাচ বছর পরপর আমাদের যে নির্বাচন হয় তার সংস্কার করতে হবে। যার মাধ্যেমে ছোট ছোট দলগুলো অংশগ্রহন মূলক নির্বাচনে আসতে পারবে।
বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান ও লিবারেল ইসলামিক জোটের নির্বাহী চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরীর বলেন, সহিংসতা এবং বিভক্তি দেশের মানুষের মধ্যে একধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। তাই আমরা ইসলামি দলগুলো একটি জোট তৈরি করতে চেয়েছি। যাতে করে দেশের মানুষের সংকটগুলো আলোচনার মাধ্যমে শেষ করা যায়। পাশাপাশি আগামী নির্বাচনের পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমরা নির্বাচনে যাব। তবে ১৪ এবং ১৮ নির্বাচ প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। আমরা এই প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন দেখতে চাইনা। পাশাপাশি বর্তমান প্রধানমন্ত্রীই কিন্তু নির্বাচন বেবস্থা ঠিক করার জন্য আন্দোলন করেছিল। কিন্তু ১৫ বছরে ক্ষমতায় থেকে ভোট প্রয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করতে পারেনি। আমরা তত্বাবধায়ক সরকার বিশ্বাস করি না। তবে নির্বাচন কমিশনকে পূর্ণ ক্ষমতাদিয়ে সংসদ বহাল রেখে নির্বাচন হওয়াতে বিশ্বাস করি। তবে নির্বাচন কমিশন হতে হবে মেরুদণ্ড ওয়ালা লোক। এই মেরুদণ্ড ওয়ালা লোক সার্চ কমিটির মাধ্যমে খুজে বের করার দরকার ছিল, কিন্তু তা হয়নি।
তিনি বলেন, ‘উন্নত দেশে বড় দল গুলো ছোট দলগুলোর কথা শুনে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়। তবে আমাদের দেশে জোট করে বড় দলগুলো দানব হয়ে উঠে, তারা তখন কারো কথা শুনতে চায় না। একক ক্ষমতা কারো হাতে থাকলে সে ফেসিস্ট হয়ে উঠে। তাই আমরা বলেছিল ক্ষমতা সমান ভাগে ভাগ করার কথা বলেছিলাম, প্রধানমন্ত্রীর পাশাপাশি রাষ্ট্রপতির ক্ষমতারও ভারসাম্য থাকতে হবে।’
বিএনপির সমর্থন অনেক, তাদের কথায় অনেক লোক রাস্তায় নেমে আসে। কিন্তু কর্মসূচি ভুল দেবার ফলে তারা আন্দোলনে এই লোক সমাগমকে কাজে লাগাতে পারে নাই। বিএনপির পেছনে একটা বড় কালো হাত আছে, তারা তাদের সামনে এগোতে দিতে চাচ্ছেনা।
নির্বাচনে অংশগ্রহনের জন্য লিবারেল ইসলামী জোটের ৩০০ প্রার্থী প্রস্তুত আছে বলে জানিয়েছেন লিবারেল ইসলামিক জোটের নির্বাহী চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরীর। তিনি বলেন, ‘তবে খালি মাঠে আমরা গোল দিতে চাইনা। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর সরকারের অধীনে নির্বাচনে যেতে আমাদের সমস্যা নেই। কিন্তু নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী করতে হবে। আমরা কেয়ারটেকার পদ্ধতি সমর্থন করিনা। কিন্তু একক ভাবে ক্ষমতায় থাকাও বিশ্বাস করিনা। নৌকার নির্বাচনী মার্কা পেলেই পাশ, এই মনভাবে থেকে বেরহয়ে আসতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দায়িত্ব হল সবাইকে ঢেকে এক করে বুঝিয়ে বলা। কারণ তিনিই চাইলে আন্তরিকতার সঙ্গে সবাইকে ভাল করে বুঝাতে পারবেন।’
মিছবাহুর রহমান চৌধুরীর বলেন, ‘তবে ২৮ তারিখের ঘটনায় বিনা তদন্তে সিনিয়র নেতাদের গ্রেফতার করা ঠিক হয়নি। কিছু অতি উৎসাহি পুলিশ এগুলো করেছে, আর তাদের কারণেই সরকারকে বিপদে পড়তে হয়। তাই অতিদ্রুত বিএনপির সিনিয়র নেতাদের মুক্তি দিয়ে, সংলাপের ব্যবস্থা করতে হবে। ‘
বর্তমান সংকট থেকে মুক্তি পেতে চাইলে সকলে মিলে বসে কাজ করতে হবে বলে জানিয়েছেন কৃষক শ্রমিক পার্টির চেয়ারম্যান ফারাহনাজ হক চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘সকল রাজনৈতিক দল গুলোকে আলোচনা করতে হবে। আর আলোচনা প্রতি সপ্তাহেই হতে হবে। বর্তমানে ঘর থেকে বেরহতে গেলে সবাই চিন্তা করে সে ঠিকমত ঘরে ফিরে আসতে পারবে কিনা। তাই এই আতঙ্কে দেশের কোন মানুষ থাকতে চায় না। তাই আগামী নির্বাচন যাতে সুন্দর হয় সে দিকে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে।’
বাংলাদেশ আশিক্বীনে আউলিয়া ঐক্য পরিষদের চেয়ারম্যান আলম নুরী আল সুরেশ্বরী বলেন, দেশে যে অরাজকতা চলছে, তা আমরা কেউ চাইনা। সামনের নির্বাচনকে কেন্দ্রকরে জঙ্গিবাদের চেষ্ঠা আবারো হতে পারে। তাই সামনের ইলেকশনের সংকট সমাধানের জন্য এই অল্প সময়ের মধ্যে কোন সমাধান সম্ভব না। আমারা একটা নেগশিয়েশন চাই। তা নাহলে বিরোধী দলগুলো আত্তগোপনে থেকে যেভাবে লুকিয়ে আন্দোলন করছেন তাতে বুঝা যায় তারা দেশকে একটি গৃহযুদ্ধের দিকে নিয়ে যাচ্ছে। এর থেকে আমাদের বেরহয়ে যেতে হবে।
দেশে দুইটি রাজনৈতিক দলের একটি আপদ অন্যটি বিপদ বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ জনদল (বিজেডি) চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান জয় চৌধুরী বলেন, প্রকৃত অর্থে আমাদের খুজে বের করতে হবে এই সংকট গুলো কিভাবে সৃষ্টি হয়েছিল। আমরা মনেকরি একটি দেশে দুইটি রাজনৈতিক দলের একটি আপদ অন্যটি বিপদ। তাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বাস্তবায়ন করতে চাইলে যে লখ্য থাকার কথা ছিল তা ৫২ বছরেও এদেশে হয়ে উঠেনি। আমরা লগিবৈঠা থেকে জ্বালাও পোড়াও সবই দেখেছি। তাই বলতে চাই, আসুন আমরা সকলে মিলে এই আপদ বিপদকে নিরসন করি। যার মাধ্যমে আমরা একটি সুন্দর দেশ বাস্তবায়ন করতে পারব।
রাজনৈতিক দল হিসেবে কাউকে ছোট না করার পরামর্শ দিয়ে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ ভাসানী) চেয়ারম্যান হাসরত খান ভাসানী বলেন, রাজনৈতিক মিমাংসা করতে চাইলে মানুষের কল্যানে কাজ করতে হবে। জনগণের নিরাপত্তা না থাকলে এই উন্নয়ন দিয়ে কি হবে। পাশাপাশি নির্বাচনে যেতে হলে সকলের মতামত নিতে হবে। নির্বাচন কমিশনের হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। বিচার ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে হবে। একই সঙ্গে সকল দলকে সমঝোতার মানষিকতা রাখতে হবে। তানাহলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে আমরা ভাল কিছু রেখে যেতে পারব না।
কৃষক শ্রমিক পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সেলিম চৌধুরী বলেন, পৃথিবীর কোথাও পাকিস্থান ছাড়া তত্বাবধায়ক সরকার নেই৷ এছাড়া ২০০৭ সালে আমরা যে কেয়ারটেকার সরকার দেখেছি তাতে বুঝাযায় যে এর ফলে রাজনৈতিক ব্যাক্তিদের সরিয়েদেবার চক্রান্ত চলে। তাই এই সংকট মোকাবেলায় আমাদের নির্বাচন কমিশনের হাতকে শক্ত করতে হবে। তার হাতে সম্পূর্ণ ক্ষমতা দিতে হবে। পাশাপাশি সরকারকে সকল রাজনৈতিক সংকট দুর করতে একটি সফল সংলাপের উদ্যোগ নিতে হবে।
বিএসপি’র মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আজিজ সরকার বলেন, আমাদের লিবারেল ইসলামী জোট করা হয়েছে ছয়টি দল নিয়ে। এর কারণ ছিল আমরা এক হয়ে দেশের সংকট দূর করব। আমরা এক হয়ে যুদ্ধ করার ফলে স্বাধীনতা পেয়েছি। তাই আজকে লিবারেল ইসলামি জোটের মাধ্যমে বলতে চাই আমরা বাংলার জনগণের দুর্দশা দূর করতে কাজ করব।
বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক আকন্দ বলেন, রাজনৈতিক সংকটে সমাধান চাই। বড় হতে গেলে ছোট হতে হয়। তাই বলছি বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রীর পিতা এই দেশের প্রতিষ্ঠাতা। তাই উনাকেই দেশের বড় স্বার্থ হাসিলে প্রয়োজনে ছোট হতে হবে।
আশিক্বীনে আউলিয়া ঐক্য পরিষদের মহাসচিব মাওলানা হানিফ নুরী বলেন, সংকট নিরসনে কোন দলের আগ্রহ প্রকাশ পাচ্ছে না। পাশাপাশি সরকার দলের বিভিন্ন শব্দ বোমা বক্তব্যের কারনে তা আরো হচ্ছে না। তাই সকল দলকে এই সংকট নিরসনে এক হতে হবে।
সুপ্রিম পার্টি ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা রুহুল আমিন ভুঁইয়া বলেন, বর্তমান রাজনৈতিক সংকটে কোন দলেরই সুফল হচ্ছে না। যারা এখন আন্দোলন করছেন এবং ভাংচুর করছেন তারা যদি ক্ষমতায় আসেন তাহলে কি বলবেন এই ভাংচুরের বিষয়ে। তাই সুস্থ ধারার রাজনীতিতে আমাদের সবাইকে আসতে হবে।
বাংলাদেশ জনদল (বিজডি)র ভাইস চেয়ারম্যান মোখলেছুর রহমান বলেন, রাজনীতির মূল লখ্য হচ্ছে দেশের জনগণের কাছে দায় বদ্ধতা থাকা। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে যে অবস্থা চলছে তাতে সবাই আতঙ্কিত। আমরা এই পরিস্থিতি দেখতে চাইনা। তাই দেশের যেকোন সংকট দুর করতে সংলাপের প্রয়োজন আছে। আর এর ব্যবস্থা সরকারকেই করতে হবে।
বিএসপি যুগ্ম মহাসচিব মোঃ আসলাম হোসাইন বলেন, বর্তমান রাজনৈতিক সহিংসতা কেন হচ্ছে। এর কারণ হচ্ছে উন্নয়নের সঙ্গে যখন সাধারণ মানুষের চাওয়া পাওয়া মিল থাকে না তখনই আন্দোলন হয়। আমাদের দেশে সরকার আছে উপরে আর বিরোধীরা আছে জমিনে। মোটকথা ভারসম্য নেই। তাই আমরা যারা রাজনীতি করি তাদের উচিত হবে এই সংকট দূর করা। দুই পক্ষকেই মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা।
শায়খ আজমাইন আসরার বলেন, সংবিধানের বাইরে গিয়ে কোন কিছু করা ঠিক হবে না। তবে বর্তমান সরকার যদি সত্যিকারের উন্নয়ন করে তাহলে তাদের উচিত হবে ফিল্ড উন্মুক্ত করে দিতে হবে। জনগনই সিদ্ধান্ত নিবেন। কারণ রাজনৈতিক সহিংসতার কারণে আমাদের ইকনমি নিষ্ট হচ্ছে। এটা কখনই কামাই নয়।
গোলটেবিল আলোচনা সভার সভাপতিত্ব করেন লিবারেল ইসলামিক জোট ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান শাহজাদা ড.সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী।
আলোচনা সভায় বক্তব্য উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্য জোটের চেয়ারম্যান ও লিবারেল ইসলামিক জোটের নির্বাহী চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরীর , বাংলাদেশ আশিক্বীনে আউলিয়া ঐক্য পরিষদের চেয়ারম্যান আলম নুরী আল সুরেশ্বরী, বাংলাদেশ জনদল (বিজেডি) চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান জয় চৌধুরী, কৃষক শ্রমিক পার্টির চেয়ারম্যান ফারাহনাজ হক চৌধুরী, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ ভাসানী) চেয়ারম্যান হাসরত খান ভাসানী, বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক আকন্দ, মাওলানা রুহুল আমিন ভুঁইয়া, মহাসচিব বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল আজিজ সরকার, বাংলাদেশ জনদল (বিজডি)র ভাইস চেয়ারম্যান মোখলেছুর রহমান, কৃষক শ্রমিক পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সেলিম চৌধুরী, বিজেডি মহাসচিব সেলিম, আশিক্বীনে আউলিয়া ঐক্য পরিষদের মহাসচিব মাওলানা হানিফ নুরী, আহমদ, অ্যাড.শাহআলম অভি, মুফতি বোরহান উদ্দীন আজিজী,শায়খ আজমাইন আসরার, বিএসপি যুগ্ম মহাসচিব মোঃ আসলাম হোসাইন প্রমূখ।
বাংলাদেশ সময়: ঘণ্টা, নভেম্বর ১৪, ২০২৩
ইএসএস