বিশেষ প্রতিনিধি:
জনসেবায় অনন্য, উন্নয়নের প্রতীক ৯ নং বিলাসপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রাশেদ চোকদার, পিতা- মৃত লাল মিয়া চোকদার।
এক প্রশ্নের জবাবে রাশেদ চোকদার বলেন, আমি নির্বাচনের পূর্বেও মানুষের সাথে সম্পৃক্ততা ছিলাম। মানুষের বিপদে আপদে সহযোগিতার জন্য চেষ্টা করেছি। করোনার সময় চাল, ডাল, সেমাই, চিনি ইত্যাদি দিয়ে মানুষের পাশে থেকেছি। মানুষের পাশে থেকেই আজকে আমাকে এখানে আসতে হয়েছে। আজকে আমাকে এখানে আসতে অনেক পরিশ্রম করতে হয়েছে।জনগণের সেবা এবং ইউনিয়নকে সুন্দরভাবে সাজানোর জন্য যা যা করার করে যাচ্ছি।
অন্য আরেক প্রশ্নের জবাবে চেয়ারম্যান রাশেদ চোকদার বলেন, রাস্তাঘাট, স্কুল, কলেজ,মসজিদ, মাদ্রাসার উন্নয়ন করে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি আমাদের ইউনিয়ন। আমি চাই আমাদের ইউনিয়ন হবে বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে মডেল ইউনিয়ন এবং এই মডেল ইউনিয়ন হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়ার জন্য প্রতিনিয়ত উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখে কাজ করে যাচ্ছি। আমাদের মাননীয় সংসদ সদস্য বিশ্ব নন্দিত শিল্পপতি সালমান এফ রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন সহ সিনিয়রদের সহযোগিতা নিয়ে আমি ইউনিয়নকে একটি মডেল হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সর্বাত্ম প্রচেষ্টা চালাচ্ছি।
আরেক প্রশ্নের জবাবে রাশেদ চোকদার বলেন, ইউনিয়নের ব্রিজ, কালভার্ট, রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করে এগিয়ে নিয়েছি ইতিপূর্বে ভাঙ্গা এবং অকেজো ছিল। মাননীয় এমপি সালমান এফ রহমান বলেছেন, আগামী নির্বাচনের পূর্বে আমরা সকল কাজকে আরো বেশি বেশি এগিয়ে নিয়ে সফলতার দ্বারপ্রান্তে পৌছবো ইনশাআল্লাহ।
জনাব রাশেদ চোকদার আরো বলেন, নদী ভাঙ্গন এলাকায় থেকেও আমরা অসচ্ছলতা পরিবারকে চেষ্টা করছি সেবা দেওয়ার জন্য। বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা দিয়ে সেবা করে আসছি ইউনিয়নবাসীকে। আমি আমার ইউনিয়নের জনগণের জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করছি, সুখে -দুখে পাশে আছি। আমি যতক্ষণ পর্যন্ত ইউনিয়ন পরিষদে থাকবো ততক্ষণ পর্যন্ত ইউনিয়নে দুর্নীতি থাকবে না এবং দুর্নীতি নির্মূলে আমি সর্বাত্মকভাবে কাজ করে যাচ্ছি। জনগণ যাতে শান্তিপূর্ণভাবে সেবা পায় এবং এই ইউনিয়ন নিয়ে গর্ববোধ করে এবং ইউনিয়ন যেন ইতিহাসে পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকে সেভাবে কাজ করে যাচ্ছি এবং যাবো ইনশাআল্লাহ।বিলাসপুর ইউনিয়ন প্রত্যেকটা ঘর আমার নিজের পরিবার এখনো আলাদা করে দেখি না আমি কখনো।সারা জীবন মানুষের সেবা করে আমি চলে যেতে চাই পৃথিবী ছেড়ে। মানুষের অন্তরের অন্তস্থলে তাদের মন জয় করতে চাই, শুধু ভালোবাসা দিয়ে।সাধারণ জনগণের সাথে এক পর্যায়ে কথা বলা হয় বিলাসপুর ইউনিয়নের জনগণের সাথে, করিম মিয়া বলে আমরা ভালো কোন কাজ করেছি বিধায় রাশেদ চোকদারের মত একজন চেয়ারম্যান আমরা এই ইউনিয়নে পেয়েছি।মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমরা চির কৃতজ্ঞ তাকে আমাদের বিলাশপুর ইউনিয়নের দায়িত্ব দেওয়ার জন্য।রাশেদ চোকদার এখন চেয়ারম্যান হতেই শুধু মানুষ মানব সেবা নিজেকে নিয়োজিত রাখেনি,পূর্ব থেকেই মানুষ জন্য কাজ করে গেছে।রাশেদ চোকদার একজন মানব সেবার ফেরিওয়ালা।আজকে বিলাসপুর ইউনিয়নটা যে সুন্দর হয়েছে আমাদের গর্ব,দোহার থানার শুধু নয় সারা বাংলাদেশের মধ্যে এরকম ইউনিয়ন সুন্দর করা হয়নি রাশেদ চোকদার আমাদের গর্ভ। বিলাসপুর ইউনিয়নের সাধারণ জনগণের সাথে কথা বলে রহিমা, সাথী, রহিম, ভাই কুদ্দুস, আব্দুল করিম, বশির, জয়, আরো অনেকেই, বলে আমাদের দোহারের গর্ব এমন একজন মানবতার ফেরিওয়ালা আমরা পেয়েছি, রাশেদ ভাইয়ের মত মানুষ।আমাদের চোখের মনি, আমাদের মাথার তাজ ভাইয়ের সেবা আমরা খুবই খুশি।